Fiverr Gig Ranking | Analysis And Rank your gig on first page

Anonymous

আপনার ফাইবার এ কয়েকটা গিগ তৈরী করেছেন। প্রতিদিন অনলাইনেও থাকেন কিন্তু কোনো জব পাচ্ছেন না। দিনে দিনে গিগের ইম্প্রেশন কমে যাচ্ছে। বড় ভাইদের মেসেজ দেই রিপ্লাই পাইনা। গরূপে বড় করে পোস্ট দেই তবুও ভালো কোনো সলুশন পাইনা।

fiverr-gig-ranking-tips-freelancing-geek

একটা ব্যাপার তো ক্লিয়ার যে এগুলোর স্পেসিফিক কোনো সলুশন নাই। সলুশন একটাই, তা হচ্ছে রিসার্চ। নিচের পয়েন্টগুলো পড়ুন:

  1. আপনার গিগ যদি ক্লায়েন্টের রিস্পন্স না পেয়ে অবহেলায় পরে থাকে, তাহলে এডিট করা শুরু করে দিন।
  2. কি সার্ভিস দেবেন সেটার উপর কোন কোন কিওয়ার্ড ব্যবহার করবেন সেদিকে মনোযোগ দিন।
  3. যে সার্ভিসের উপর আপনার গিগ আছে সেটাতে মার্কেটে কি রকম কাজ মানুষ পাচ্ছে সেদিকে দেখা উচিত।
  4. যেমন ধরুন ইমেইল টেমপ্লেট ডিজাইন লিখে সার্চ করে অনেকগুলো গিগ দেখতে পেলেন কিন্তু জব কমপ্লিট করেছে হাতে গোনা কয়েকজন। তাহলে ওই ক্যাটাগরিতে গিগ বানালে জব পেতে সময় লাগবে।
  5. খুবই গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় হচ্ছে, গিগ সার্ভিসটাকে আরো বেশি স্পেসিফাই করা। মানে যেমন ধরুন আপনি গিগ বানিয়েছেন ফ্লায়ার ডিজাইন করেন এই ধরণের গিগ অনেক পাবেন সার্ভিস ও দিচ্ছে অনেকেই। তাহলে আপনি কি করবেন ? ফ্লায়ার ডিজাইন কে আরো স্পেসিফাই করেন। যেমন সিঙ্গাল সাইড ফ্লায়ার ডিজাইন অথবা ডাবল সাইড ফ্লায়ার ডিজাইন।
  6. সব ক্লায়েন্ট টার্গেট করে গিগ বানানোর দরকার নেই। আপনার গিগ যখন একটা স্পেসিফিক কাজের জন্যই বানাবেন তখন ওই ক্লায়েন্ট সবার থেকে আপনাকে পছন্দ করবে।
  7. এর সাথে আপনাকে এটাও ভাবতে হবে ক্লায়েন্ট ওই সার্ভিস এর জন্য সার্চ করছে কিনা।
  8. সোশ্যাল মিডিয়াতে গিগ শেয়ার করার থেকে ফাইবার অনলাইনে থাকাটা বেশি জরুরি । ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে অন রাখবেন।
  9. যদি ক্লায়েন্ট মেসেজ করে তাহলে চেষ্টা করবেন তার কাছ জব আদায় করে নেয়া। কনভার্সন রেট কমে গেলে ক্লায়েন্টের রিপ্লাই পাওয়া টা আস্তে আস্তে কমে যাবে। যেমন আপনা কে ১ সপ্তাহে ১০ জন বায়ার রিপ্লাই দিয়েছে। কিন্তু জব পেয়েছেন একটা বা পান নাই। তাহলে কনভার্সন রেট কমে যাবে।
  10. গিগের ডেসক্রিপশন লিখতে অনেকেই ভুল করেন। গিগে নিজের পরিচয় না দিয়ে গিগের মাধ্যমে কি সার্ভিস দেবেন সেটাকে গুরুত্ব দিন। আর গুরুত্বপূর্ণ শব্দ গুলোকে বোল্ড করুন। সব ক্লায়েন্ট পুরো ডেস্ক্রিবসন না পড়লেও বোল্ড করা কথা গুলো চোখে পড়বে।
  11. গিগ থাম্বনেইল সাদামাটা না বানিয়ে চোখে পড়ার মতো করে ডিজাইন করুন। কন্টেন্ট আর ইমেজের সমন্বয়ে তৈরী করুন। আপলোড করার আগে আপনার গিগ টাইটেলটা থাম্বনেইল এর নামকরণ করুন।
  12. অনেকেই বলে গিগ এডিট করা যায়না, করলে রাঙ্কিং কমে যায় । একদমই ভুল কথা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রাইজিং টেবিল টা আমাদের এডিট করতে হয়। শুরুতে কম বাজেটে কাজ করছেন এখন যদি মনে হয় প্রাইজ বাড়াবেন, তাহলে নিশ্চিন্তে বাড়িয়ে নিন। তবে কিওয়ার্ড এডিট করবেন না।
  13. কানা মামার থেকে নাই মামা ভালো। এতদিন ধরে গিগ দিয়ে কিছু হয় নাই, ডিলিট করে দিন। নতুন করে নতুন কন্টেন্ট দিয়ে বানান নতুন স্টাইলে। যত ইউনিক হবে ততো হাইলাইটেড হবেন। তাড়াতড়ি রাঙ্কিং এ আসবেন, মানে ফার্স্ট পেজে।


Post a Comment

* ফ্রিল্যান্সিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আপনার যে কোন মতামত লিখুন, স্প্যাম করা থেকে বিরত থাকুন!

Join the conversation